Training লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
Training লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সেরা বাংলা টিউটোরিয়াল!

By

ফ্রিল্যান্সিং হটকেক লার্নিং! ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ও এসইও উপর ফ্রিল্যান্সিং উপযোগী সেরা বাংলা টিউটোরিয়াল!

 

অনলাইনে আয়ে আগ্রহীদের জন্য এসইও শেখার কোন বিকল্প নেই, কারন আপনি অনলাইনের যে সেক্টরেই কাজ করেন , এসইও এর উপর একটু আধটু জ্ঞান আপনাকে অবশ্যই রাখতে হবে আর যদি সেটা হয় আপনি এসইও এর কাজই করতে চান তাহলে তো কথাই নেই। এসইও এর কাজ অবশ্যই ভালভাবে শিখতে হবে আপনাকে। আর শুধুমাত্র এসইও জানলেই আপনি অনলাইনে আয় করতে পারবেন এর সাথে অনলাইনে অন্যান্য খাতেও অনেক হেল্প করবে এই এসইও। কারন গুগল ছাড়া যেমন অনলাইন অচল তেমনি এসইও ছাড়া আপনি অনলাইনের অনেক এক বিশার দুনিয়া থেকে পেছনে পড়ে থাকবেন। কাজেই অনলাইনে আয় এবং অনলাইনে আপনার জ্ঞানকে আরও সমৃদ্ধ করার জন্য এসইও শিখে রাখতে পারেন।
আর এই এসইও শেখার জন্য আমাদের ভিডিও বাংলা টিউটোরিয়াল নিতে পারেন। কারন আমরাই একমাত্র গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি আমাদের এই ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখলে আপনি কমপ্লিট এসইও শিখতে পারবেন এবং এই টিউটোরিয়াল গুলো দেখলে এবং ভালভাবে প্র্যাকটিস করলে আপনাকে বাইরে থেকে কোন কোর্স করতে হবে না। কারন এমনটি আমরা বলি নি, যারা টিউটোরিয়াল নিয়েছেন তাদের কাছ থেকেই জানতে পারবেন। এই জন্য আমাদের ফেসবুক গ্রুপে গেলেই পেয়ে যাবেন এমন অনেককে যারা আমাদের টিউটোরিয়াল নিয়ে কাজ শিখেছেন এবং কাজ করে আয় করছেন এবং এরা সবাই টিউটোরিয়াল দেখে সন্তুষ্ট ।
যোগাযোগ ০১১৯১৫২২৩৫৮

 

অথরিটি বিল্ডিং : গুগলের সর্বশেষ আপডেটের (হামিংবার্ড আপডেট) পর এসইও করার পদ্ধতি

By
গুগলের সর্বশেষ আপডেটের পর তথাকথিত লিংকবিল্ডিংয়ের যুগের সমাপ্তি ঘটল। যারা কিছু না বুঝেই শুধুমাত্র ব্যাকলিংক কিংবা লিংকবিল্ডিং করেই এতদিন এসইও করে আসছেন, তাদের এখনই স্ট্রাটেজি পরিবর্তন করতে হবে এবং প্র্যাকটিস শুরু করতে হবে অথরিটি বিল্ডিংয়ের। কারন নতুন আপডেটে এটিকেই সবচাইতে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতের আপডেটগুলো এটির উপর ভিত্তি করেই হবে, সেই ইংগিত পাওয়া গেছে।
নিজেকে বিশেষজ্ঞ হিসেবে প্রমাণ করার পাশাপাশি ওয়েবসাইটের লিংক বিল্ডিং করাকেই অথোরিটি বিল্ডিং বলে। এই অথোরিটি বিল্ডিং চিরাচরিত লিংকবিল্ডিংয়ের চাইতে কয়েকটি কারনে অনেক বেশি কাযকর। অথোরিটি বিল্ডিংয়ে এক ঢিলে কয়েকটি পাখি মারা সম্ভব হয় অর্থাৎ এভাবে এসইও করলে এসইওর পাশাপাশি অনলাইন মার্কেটিং, ব্রান্ডিং, পাবলিক রিলেশন একই সাথে তৈরি হয় যা আপনার ব্যবসার প্রসার আরো কয়েকগুন বাড়িয়ে দেয় এবং যার ফলাফল অনেক বেশি দীর্ঘাস্থায়ী হবে। সেই সাথে ওয়েবসাইটে ভিজিটর এবং সার্চ পজিশনও অনেক আপডেট হবে।
আমার আজকের লিখাতে অথোরিটি বিল্ডিংয়ের কাযকরী কিছু পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করেছি।
 ১।  ব্লগিং: সবসময় মানসম্পন্ন আর্টিকেল বা কন্টেন্ট লিখবেন। অনেকেই বলে থাকেন ''মানসম্পন্ন কন্টেন্টই হলো এসইওর প্রধান সম্পদ''। এটি কোন ভুল কথা না। মানসম্পন্ন কনটেন্ট আপনার এসইওর ৮০% কাজ সম্পন্ন করে দেয়। যদি আপনারটি কোন ব্লগ সাইট কিংবা যেসব সাইটে নিয়মিত আপডেট করার প্রয়োজন হয়, এ ধরনের কোন সাইট না হয়ে থাকলে সে ক্ষেত্রে কি করবেন? এ ধরনের ওয়েবসাইটে একটি ব্লগ সাইট তৈরি করলে খুব ‍ভাল ফলাফল পাবেন। আপনি যদি বড় বড় ওয়েবসাইট যেমনঃ 99designs.com, hostgator.com এ প্রবেশ করেন তাহলে তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের সাথে একটি ব্লগ দেখতে পারবেন, যেখানে নিয়মিত পোস্ট করা হয়। আরেকটা বিষয় মনে রাখতে হবে, ব্লগিং শুধুমাত্র সাইটের লিংক কিংবা ভিজিটরদের আকর্ষন করার জন্য করা হয়না। আপনার লেখার মানের কারনে কোম্পানীর ব্রান্ডিংয়ের সাথে ফ্রি হিসেবে  নিজেরও ব্রান্ডিং হয়ে যাবে। যেই বিষয়ে উপর লিখসেন, সেই ফিল্ডে এক্সপার্ট হিসেবে মানুষের মাঝে নিজের পরিচয় ছড়িয়ে দেয়ার জন্য ব্লগিং সবচাইতে কাযকরী একটি মাধ্যম। সেই কারনে মানুষ আপনার কাছ থেকে কিছু পাওয়ার জন্য আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবে। নিজের ব্লগে পোস্ট দেয়ার সাথে সাথে সমান ভাবে গুরুত্ব দিয়ে গেস্টব্লগ সাইটগুলোতেও পোস্ট করতে হবে। সেই সব সাইটগুলোর নিজস্ব ভিজিটরকে নিজের ওয়েবসাইটে তাহলে খুব সহজে নিয়ে আসতে পারবেন।
২। সোশ্যাল মিডিয়াঃ
সামাজিক যোগাযোগ এর সাইট গুলোকে ভালভাবে কাজে লাগান, সেখানে আপনার শক্তিশালী ভুমিকা রাখুন অর্থাৎ মানুষ যাতে আপনাকে খুব অভিজ্ঞ একজন ব্যক্তি ভাবতে পারে, সেইভাবে নিজের উপস্থিতিকে সবার সামনে তুলে ধরতে হবে। আর ইতিমধ্যে যদি ১নং ধাপ অর্থাৎ ব্লগিং শুরু করে থাকেন, তাহলেতো অবশ্যই টুইটারে প্রতিটি পোস্টকে টুইট শুরু করতেই হবে। নিজের ব্লগের পোস্টকে আরও বেশি মানুষকে পড়ানোর জন্য অর্থাৎ যারা আপনার ওয়েবসাইট কিংবা ব্লগের ভিজিটর না, তাদের মাঝে নিজের পোস্টকে প্রচার করার জন্য টুইটারসহ অন্যান্য বিখ্যাত সোশ্যাল মিডিয়াকে ব্যবহার করুন। তাহলে আপনার ব্লগের পাঠক কয়েকগুন বেড়ে যাবে। যেই সোশ্যাল মিডিয়া সাইট অবশ্যই ব্যবহার করবেন, সেগুলো হলোঃ facebook.com, plus.google.com, twitter.com, pinterest.com, linkedin.com । এইসব সোশ্যাল সাইটগুলোতে নিজেকে  বিশেষজ্ঞ হিসেবে প্রমান করার জন্য ভুমিকা রাখুন।
৩। প্রেস রিলিজ প্রকাশঃ মিডিয়াতে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক প্রকাশ করতে পারলে যেইপরিমানে আস্থা এবং পরিচিতি তৈরি করা যায়, আর অন্য মাধ্যমে এত সফলভাবে সেটি করা সম্ভবনা। হতে পারে আপনার লোকাল কোন পত্রিকা কিংবা কোন ব্লগে যেখানে নির্দিষ্ট পাঠক আছে, সেসব জায়গাতে পোস্ট করতে পারলে আপনার ওয়েবসাইটের ভ্যালু অনেক বেড়ে যাবে। অনলাইনের মাধ্যমে এই নিউজ প্রকাশের সুযোগ কাজে লাগাতে পারেন। অনলাইনে http://www.helpareporter.com এ ওয়েবসাইটের মত আরও অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের সার্ভিসকে অনলাইন ভিত্তিক প্রেসে দিতে পারবেন। যদি কিছু সংবাদ পাবলিশ করতে পারেন, তাহলে সেগুলো নিয়ে ওয়েবসাইটে প্রেস নামে একটি লিংক করে সেখানে সকল লিংকগুলোকে যুক্ত করলে বেশি উপকৃত হবেন।
নতুন আপডেট নিয়ে যারা বিশাল সমস্যাতে আছেন, তারা আমার ফেসবুক গ্রুপে এসে নিজেদের সমস্যার কথা বলতে পারেন। যতটুকু সম্ভব, সমাধান দেয়ার চেষ্টা করব।

জিমেইল ইয়াহুতে ফোন নম্বর বাধ্যতামূলক

By
ভারতে ইয়াহুর এক মুখপাত্র বলেন, গ্রাহকদের নিরাপত্তার ব্যাপারে আমরা সংকল্পবদ্ধ
অনলাইন ডেস্ক
নতুন ইমেইল অ্যাকাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে টেলিফোন নাম্বার দেয়া বাধ্যতামূলক করছে জিমেইল ও ইয়াহু। এক্ষেত্রে জিমেইল মোবাইল ও টেলিফোন নম্বার উভয়ই গ্রহণ করলেও ইয়াহু শুধু মোবাইল নম্বার গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছে। খবর পিটিআই।জিমেইল ইয়াহুতে ফোন নম্বর বাধ্যতামূলক
অনাকাঙ্ক্ষিত ইমেইল (স্পাম) প্রেরকদের খুঁজে বের করতে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে তারা। ইমেইলে নতুন আইডি খোলার ক্ষেত্রে গ্রাহকদের দেওয়া নম্বরগুলো তাদের আইডি'র প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করবে জিমেইল ও ইয়াহু।
টেলিফোন নম্বার দেয়ার বাধ্যবাধকতার পাশাপাশি একই নম্বার ব্যবহার করে একাধিক মেইল আইডি খোলার ব্যাপারেও সীমাবদ্ধতা আরোপ করেছে জিমেইল। তবে একটি নম্বার থেকে ঠিক কতটি আইডি খোলা যাবে তা পরিষ্কার করেনি তারা।
ভারতে ইয়াহুর এক মুখপাত্র বলেন, 'গ্রাহকদের নিরাপত্তার ব্যাপারে আমরা সংকল্পবদ্ধ। অ্যাকাউন্ট প্রমাণের উপায় হিসেবে আমরা ব্যবহারকারীদেরকে তাদের মোবাইল নম্বার দিতে বলছি।'
নম্বরগুলো কেবল অস্বাভাবিক মেইল লেনদেনের ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হবে বলেও জানান এ তিনি।
তবে এ পদক্ষেপকে গ্রাহকের ব্যক্তিগত গোপনীয়তার ওপর 'হামলা' বলে এর সমালোচনা করেছে ভারতের ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। সূত্র: এনডিটিভি

টুইটার এখন বাংলায়

By

খুদে ব্লগ লেখার জনপ্রিয় সাইট টুইটার এখন বাংলা ভাষায় দেখা যাবে। টুইটারের মূল ওয়েবসাইটের পাশাপাশি মোবাইল ওয়েবসাইট
(mobile.twitter.com), অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস অ্যাপ্লিকেশনে (অ্যাপ) বাংলা সমর্থনের সুবিধা চালু করেছে। এর ফলে সম্পূর্ণ বাংলায় বার্তা (টুইট) লেখা ও পড়া যাবে। বাংলা ছাড়াও সম্প্রতি ভিয়েতনামিস, চেক, রোমানিয়ান ও ইউক্রেনিয়ান ভাষা যুক্ত হয়েছে টুইটারে। বিভিন্ন ভাষাভাষীর স্বেচ্ছাসেবকদের অনুবাদ করা এসব ভাষা এর আগে শুধু অনুবাদকাজের সঙ্গে যুক্ত স্বেচ্ছাসেবকদের জন্য উন্মুক্ত ছিল।
গতকাল মঙ্গলবার থেকে এসব ভাষার সুবিধা সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। বাংলা কিংবা অন্যান্য ভাষা নির্বাচন করতে টুইটারের সেটিংস থেকে ভাষা অপশনে গিয়ে পছন্দের ভাষা বেছে নিতে হবে।
চাইলে যে কেউ টুইটারের এ ভাষা অনুবাদেও যুক্ত হতে পারেন। এতে নির্দিষ্ট শব্দ কিংবা লাইনের সঠিক অর্থ লিখে জমা দেওয়া যাবে। সেখান থেকে নির্বাচিত এবং সঞ্চালক কর্তৃক পরীক্ষিত হওয়ার পর সেটি মূল টুইটারে বাংলা ভাষায় যুক্ত হবে। আগ্রহীরা (translate.twitter.com) ঠিকানায় গিয়ে বাংলা অনুবাদে যুক্ত হতে পারেন। উল্লেখ্য, ২০০৬ সালে মাত্র ১৪০ শব্দের মধ্যে খুদে ব্লগ লেখার সুবিধা নিয়ে চালু হয় টুইটার। এরই মধ্যে গত বছরের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী এ ওয়েবসাইটে নিবন্ধিত সদস্যের সংখ্যা ৫০ কোটিরও বেশি, যাঁরা প্রতিদিন ৩৪ কোটি টুইট প্রকাশ করেন। প্রতি মাসে নিয়মিত টুইটার ব্যবহার করেন ২৪ কোটিরও বেশি ব্যবহারকারী। বর্তমানে ৪৪টি ভাষায় টুইটার ব্যবহার করা যায়, যার মধ্যে বেশ কয়েকটি ভাষা পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে। তবে বাংলা পূর্ণাঙ্গভাবেই চালু হয়েছে। যাঁরা অনুবাদে যুক্ত হয়ে কাজ করছেন, এমন ব্যবহারকারীরা নামের পাশে পাবেন বিশেষ ‘ট্রান্সলেটর’ চিহ্ন দিয়ে দেওয়া টুইটার।

বরকতময় ৩১৩ জন বদরী সাহাবী:

By

ইতিহাসের পাতায় পাতায় সোনালী অক্ষরে বরকতের ছাপ হয়ে আছে বদরী সাহাবীদের ৩১৩টি নাম।
বুযুর্গানে দ্বীনের অভিজ্ঞতার আলোকে প্রমাণিত যে, যে কোন বিপদ-আপদ থেকে মুক্তি লাভের আশায় আল্লাহ্র দরবারে সেই মহান সাহাবীদের নামের উসিলা দিয়ে দু’আ করলে অতি দ্রুত কবুল হয়ে থাকে।
অতএব যে ঘরে তাদের বরকতময় নাম সংরক্ষিত থাকবে সেই ঘরে বরকতেরও আশা করা যায়।

মুহাজির সাহাবীঃ
১. হযরত আবু বকর (রাঃ)
২. হযরত উমর ফারুক (রাঃ)
৩. হযরত উসমান (রাঃ)
৪. হযরত আলী মোর্তাজা (রাঃ)
৫. হযরত হামজা (রাঃ)
৬. হযরত যায়েদ বিন হারেছা (রাঃ)
৭. হযরত আবু কাবশাহ সুলাইম (রাঃ)
৮. হযরত আবু মারছাদ গানাভী (রাঃ)
৯. হযরত মারছাদ বিন আবু মারছাদ (রাঃ)
১০. হযরত উবাইদা বিন হারেছ (রাঃ)
১১. হযরত তোফায়েল বিন হারেছ (রাঃ)
১২. হযরত হুসাইন বিন হারেছ (রাঃ)
১৩. হযরত আউফ বিন উসাসা (রাঃ)
১৪. হযরত আবু হুযায়ফা (রাঃ)
১৫. হযরত ছালেম (রাঃ)
১৬. হযরত সুহইব বিন সিনান (রাঃ)
১৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাহাশ (রাঃ)
১৮. হযরত উক্বাশা বিন মিহসান (রাঃ)
১৯. হযরত শুজা’ বিন ওহাব (রাঃ)
২০. হযরত ওতবা বিন রবীআহ (রাঃ)
২১. হযরত ইয়াযীদ বিন রুকাইশ (রাঃ)
২২. হযরত আবু সিনান (রাঃ)
২৩. হযরত সিনান বিন আবু সিনান (রাঃ)
২৪. হযরত মুহরিয বিন নাজলা (রাঃ)
২৫. হযরত রবীআ’ বিন আক্সাম (রাঃ)
২৬. হযরত হাতেব বিন আমর (রাঃ)
২৭. হযরত মালেক বিন আমর (রাঃ)
২৮. হযরত মিদ্লাজ বিন আমর (রাঃ)
২৯. হযরত সুওয়ায়েদ ইবনে মাখশী (রাঃ)
৩০. হযরত উৎবা বিন গাযওয়ান (রাঃ)
৩১. হযরত জুবাইর বিন আউওয়াম (রাঃ)
৩২. হযরত হাতেব বিন আবি বালতাআহ (রাঃ)
৩৩. হযরত সা’দ বিন খাওলা (রাঃ)
৩৪. হযরত মুসআব বিন উমায়ের (রাঃ)
৩৫. হযরত মাসউদ বিন সা’দ (রাঃ)
৩৬. হযরত আঃ রহমান বিন আউফ (রাঃ)
৩৭. হযরত সা’দ বিন আবু উবায়দা (রাঃ)
৩৮. হযরত উমায়ের বিন আবিওয়াক্কাস (রাঃ)
৩৯. হযরত মিক্বদাদ বিন আমর (রাঃ)
৪০. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাসউদ (রাঃ)
৪১. হযরত মাসউদ বিন রাবীআ (রাঃ)
৪২. হযরত যুশ্ শিমালাইন (রাঃ)
৪৩. হযরত খাব্বাব বিন আরাত (রাঃ)
৪৪. হযরত বিলাল বিন রবাহ্ (রাঃ)
৪৫. হযরত আমের বিন ফুহায়রা (রাঃ)
৪৬. হযরত ছুহাইব বিন সিনান (রাঃ)
৪৭. হযরত তালহা বিন উবাইদুল্লাহ্ (রাঃ)
৪৮. হযরত আবু সালমা বিন আব্দুল আসাদ (রাঃ)
৪৯. হযরত শাম্মাস বিন উসমান (রাঃ)
৫০. হযরত আকরাম বিন আবুল আকরাম (রাঃ)
৫১. হযরত আম্মার বিন ইয়াছির (রাঃ)
৫২. হযরত মুআত্তিব বিন আউফ (রাঃ)
৫৩. হযরত যায়েদ ইবনে খাত্তাব (রাঃ)
৫৪. হযরত আমর বিন সুরাকা (রাঃ)
৫৫. হযরত ওয়াকেদ বিন আব্দুল্লাহ্ (রাঃ)
৫৬. হযরত খাওলা বিন আবু খাওলা (রাঃ)
৫৭. হযরত আমের বিন রবীআহ (রাঃ)
৫৮. হযরত আমের বিন হারিছ (রাঃ)
৫৯. হযরত আমের বিন আব্দুল্লাহ্ (রাঃ)
৬০. হযরত খালেদ বিন বুকাইর (রাঃ)
৬১. হযরত ইয়ায বিন গানাম (রাঃ)
৬২. হযরত সাঈদ বিন যায়েদ (রাঃ)
৬৩. হযরত উসমান বিন মাজউন (রাঃ)
৬৪. হযরত সাইব বিন উসমান (রাঃ)
৬৫. হযরত কুদামা বিন মাজউন (রাঃ)
৬৬. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাজউন (রাঃ)
৬৭. হযরত মা’মার বিন হারেছ (রাঃ)
৬৮. হযরত আবু উবায়দা ইবনুল জাররাহ (রাঃ)
৬৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাখ্রামা (রাঃ)
৭০. হযরত খাব্বাব মাওলা উৎবা বিন গযওয়ান (রাঃ)
৭১. হযরত আবুস্ সাইব উসমান বিন মাজউন (রাঃ)
৭২. হযরত আমর বিন আবু সারাহ (রাঃ)
৭৩. হযরত সাকাফ বিন আমর (রাঃ)
৭৪. হযরত মুজায্যার বিন যিয়াদ (রাঃ)
৭৫. হযরত খাব্বাব ইবনুল মুনযির (রাঃ)
৭৬. হযরত উমায়ের বিন আবী ওয়াক্কাছ (রাঃ)
৭৭. হযরত মিকদাদ বিন আমর (রাঃ)
৭৮. হযরত নোমান বিন আসার বিন হারেস (রাঃ)
৭৯. হযরত মিহ্জা’ মাওলা উমর ফারুক (রাঃ)
৮০. হযরত ওহাব বিন আবী সারাহ (রাঃ
আনসার সাহাবীঃ
৮১. হযরত সা’দ বিন মুআজ (রাঃ)
৮২. হযরত আমর বিন মুআজ (রাঃ)
৮৩. হযরত হারেস বিন আউস (রাঃ)
৮৪. হযরত হারেস বিন আনাস (রাঃ)
৮৫. হযরত আব্বাদ বিন বিশর (রাঃ)
৮৬. হযরত সালামা বিন সাবেত (রাঃ)
৮৭. হযরত হারেস বিন খাযামা (রাঃ)
৮৮. হযরত মুহাম্মদ বিন মাসলামা (রাঃ)
৮৯. হযরত সালামা বিন আসলাম (রাঃ)
৯০. হযরত উবায়েদ বিন তাইয়িহান (রাঃ)
৯১. হযরত কাতাদা বিন নোমান (রাঃ)
৯২. হযরত উবায়েদ বিন আউস (রাঃ)
৯৩. হযরত নসর বিন হারেস (রাঃ)
৯৪. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন তারেক (রাঃ)
৯৫. হযরত আবু আব্স বিন জব্র (রাঃ)
৯৬. হযরত আবু বুরদাহ্ হানী বিন নিয়্যার (রাঃ)
৯৭. হযরত আসেম বিন সাবেত (রাঃ)
৯৮. হযরত মুআত্তিব বিন কুশাইর (রাঃ)
৯৯. হযরত আমর বিন মা’বাদ (রাঃ)
১০০. হযরত সাহল বিন হুনাইফ (রাঃ)
১০১. হযরত মুবাশ্শির বিন আব্দুল মুনযির (রাঃ)
১০২. হযরত রিফাআ বিন আঃ মুনযির (রাঃ)
১০৩. হযরত খুনাইস বিন হুযাফা (রাঃ)
১০৪. হযরত আবু সাবরা কুরাইশী (রাঃ)
১০৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সালামা (রাঃ)
১০৬. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সুহাইল (রাঃ)
১০৭. হযরত সা’দ বিন মুআয (রাঃ)
১০৮. হযরত উমায়ের বিন আউফ (রাঃ)
১০৯. হযরত আমের বিন সালামা (রাঃ)
১১০. হযরত ছফওয়ান বিন ওহাব (রাঃ)
১১১. হযরত ইয়ায বিন বুকাইর (রাঃ)
১১২. হযরত সা’দ বিন উবায়েদ (রাঃ)
১১৩. হযরত উওয়াইম বিন সায়েদাহ (রাঃ)
১১৪. হযরত রাফে বিন আনজাদা (রাঃ)
১১৫. হযরত উবায়েদ বিন আবু উবয়েদ (রাঃ)
১১৬. হযরত সা’লাবা বিন হাতেব (রাঃ)
১১৭. হযরত আবু লুবাবাহ আব্দুল মুনযির (রাঃ)
১১৮. হযরত হারেস বিন হাতেব (রাঃ)
১১৯. হযরত আসেম বিন আদী (রাঃ)
১২০. হযরত আনাছ বিন কাতাদা (রাঃ)
১২১. হযরত মাআন বিন আদী (রাঃ)
১২২. হযরত সাবেত বিন আকরাম (রাঃ)
১২৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন ছাহল (রাঃ)
১২৪. হযরত যায়েদ বিন আসলাম (রাঃ)
১২৫. হযরত রিব্য়ী বিন রাফে’ (রাঃ)
১২৬. হযরত সা’দ বিন যায়েদ (রাঃ)
১২৭. হযরত সালমা বিন সালামা (রাঃ)
১২৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন যায়েদ (রাঃ)
১২৯. হযরত আসেম বিন কায়েস (রাঃ)
১৩০. হযরত আবুস্ সয়্যাহ বিন নোমান (রাঃ)
১৩১. হযরত আবু হাব্বাহ বিন আমর (রাঃ)
১৩২. হযরত হারেস বিন নোমান (রাঃ)
১৩৩. হযরত খাওয়াত বিন যুবাইর (রাঃ)
১৩৪. হযরত মুনযির বিন মুহাম্মদ (রাঃ)
১৩৫. হযরত আবু আকীল আব্দুর রহমান (রাঃ)
১৩৬. হযরত আবু দুজানা (রাঃ)
১৩৭. হযরত সা’দ বিন খায়সামা (রাঃ)
১৩৮. হযরত মুনযির বিন কুদামা (রাঃ)
১৩৯. হযরত মালেক বিন কুদামা (রাঃ)
১৪০. হযরত হারেস বিন আরফাজা (রাঃ)
১৪১. হযরত জাবের বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)
১৪২. হযরত মালেক বিন নুমায়লা (রাঃ)
১৪৩. হযরত খারেজা বিন যায়েদ (রাঃ)
১৪৪. হযরত সা’দ বিন রবী’ (রাঃ)
১৪৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন রাওয়াহা (রাঃ)
১৪৬. হযরত বশির বিন সা’দ (রাঃ)
১৪৭. হযরত সিমাক বিন সা’দ (রাঃ)
১৪৮. হযরত সুবাঈ বিন কায়েস (রাঃ)
১৪৯. হযরত আব্বাদ বিন কায়েস (রাঃ)
১৫০. হযরত ইয়াযিদ বিন হারেস (রাঃ)
১৫১. হযরত খোবায়ের বিন য়াসাফ (রাঃ)
১৫২. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েস (রাঃ)
১৫৩. হযরত হারিস বিন যিয়াদ (রাঃ)
১৫৪. হযরত তামীম বিন য়াআর (রাঃ)
১৫৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উমায়ের (রাঃ)
১৫৬. হযরত যায়েদ বিন মুযাইন (রাঃ)
১৫৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উরফুতাহ্ (রাঃ)
১৫৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন রবী’ (রাঃ)
১৫৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্দুল্লাহ্ (রাঃ)
১৬০. হযরত আউস বিন খাওলা (রাঃ)
১৬১. হযরত যায়েদ বিন উবায়েদ (রাঃ)
১৬২. হযরত উকবাহ বিন ওহাব (রাঃ)
১৬৩. হযরত রিফাআহ বিন আমর (রাঃ)
১৬৪. হযরত উসায়ের বিন আসর (রাঃ)
১৬৫. হযরত মা’বাদ বিন আব্বাদ (রাঃ)
১৬৬. হযরত আমের বিন বুকাইর (রাঃ)
১৬৭. হযরত নওফল বিন আব্দুল্লাহ্ (রাঃ)
১৬৮. হযরত উবাদা বিন সামেত (রাঃ)
১৬৯. হযরত নোমান বিন মালেক (রাঃ)
১৭০. হযরত সাবেত বিন হায্যাল (রাঃ)
১৭১. হযরত মালেক বিন দুখশুম (রাঃ)
১৭২. হযরত রবী’ বিন ইয়াছ (রাঃ)
১৭৩. হযরত ওয়ারাকা বিন ইয়াছ (রাঃ)
১৭৪. হযরত আমর বিন ইয়াছ (রাঃ)
১৭৫. হযরত আমর বিন কয়েস (রাঃ)
১৭৬. হযরত ফাকেহ বিন বিশ্র (রাঃ)
১৭৭. হযরত নওফল বিন সা’লাবা (রাঃ)
১৭৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সা’লাবা (রাঃ)
১৭৯. হযরত মুনযির বিন আমর (রাঃ)
১৮০. হযরত আবু উসায়েদ মালেক (রাঃ)
১৮১. হযরত মালেক বিন মাসউদ (রাঃ)
১৮২. হযরত আবদে রাব্বিহি (রাঃ)
১৮৩. হযরত কা’ব বিন জাম্মায (রাঃ)
১৮৪. হযরত জমরাহ বিন আমর (রাঃ)
১৮৫. হযরত যিয়াদ বিন আমর (রাঃ)
১৮৬. হযরত হুবাব বিন মুনযির (রাঃ)
১৮৭. হযরত উমায়ের বিন হারাম (রাঃ)
১৮৮. হযরত উমায়ের বিন হুমাম (রাঃ)
১৮৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আমর (রাঃ)
১৯০. হযরত মুআজ বিন আমর (রাঃ)
১৯১. হযরত মুআউওয়াজ বিন আমর (রাঃ)
১৯২. হযরত খাল্লাদ বিন আমর (রাঃ)
১৯৩. হযরত উকবাহ্ বিন আমের (রাঃ)
১৯৪. হযরত সাবেত বিন খালেদ (রাঃ)
১৯৫. হযরত বিশ্র বিন বারা (রাঃ)
১৯৬. হযরত তোফায়েল বিন মালেক (রাঃ)
১৯৭. হযরত তোফায়েল বিন নোমান (রাঃ)
১৯৮. হযরত সিনান বিন সাঈফী (রাঃ)
১৯৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাদ (রাঃ)
২০০. হযরত উৎবা বিন আব্দুল্লাহ্ (রাঃ)
২০১. হযরত জাব্বার বিন সাখর (রাঃ)
২০২. হযরত খারেজা বিন হিময়ার (রাঃ)
২০৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন হুমায়্যির (রাঃ)
২০৪. হযরত ইয়াযিদ বিন মুনযির (রাঃ)
২০৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন নোমান (রাঃ)
২০৬. হযরত জহহাক বিন হারেসা (রাঃ)
২০৭. হযরত আসওয়াদ বিন যুরাইক (রাঃ)
২০৮. হযরত মা’বাদ বিন কায়েস (রাঃ)
২০৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েস খালেদ (রাঃ)
২১০. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্দে মানাফ্ (রাঃ)
২১১. হযরত খালিদ বিন কায়েস (রাঃ)
২১২. হযরত সুলাইম বিন আমর (রাঃ)
২১৩. হযরত কুতবা বিন আমের (রাঃ)
২১৪. হযরত আন্তারা মাওলা বনী সুলাইম (রাঃ)
২১৫. হযরত আব্স বিন আমের (রাঃ)
২১৬. হযরত সা’লাবা বিন আনামা (রাঃ)
২১৭. হযরত আবুল য়াসার বিন আমর (রাঃ)
২১৮. হযরত উবাদা বিন কয়েস (রাঃ)
২১৯. হযরত আমর বিন তাল্ক (রাঃ)
২২০. হযরত মুআজ বিন জাবাল (রাঃ)
২২১. হযরত কয়েস বিন মুহ্সান (রাঃ)
২২২. হযরত হারেস বিন কয়েস (রাঃ)
২২৩. হযরত সা’দ বিন উসমান (রাঃ)
২২৪. হযরত উকবা বিন উসমান (রাঃ)
২২৫. হযরত জাকওয়ান বিন আবদে কয়েস (রাঃ)
২২৬. হযরত মুআজ বিন মায়েস (রাঃ)
২২৭. হযরত আয়েজ বিন মায়েজ (রাঃ)
২২৮. হযরত মাসউদ বিন সা’দ (রাঃ)
২২৯. হযরত রিফাআ বিন রাফে’ (রাঃ)
২৩০. হযরত খাল্লাদ বিন রাফে’ (রাঃ)
২৩১. হযরত উবায়েদ বিন যায়েদ (রাঃ)
২৩২. হযরত যিয়াদ বিন লাবীদ (রাঃ)
২৩৩. হযরত ফারওয়াহ বিন আমর (রাঃ)
২৩৪. হযরত আতিয়্যা বিন নুওয়াইরা (রাঃ)
২৩৫. হযরত খলিফা বিন আদী (রাঃ)
২৩৬. হযরত উমারা বিন হায্ম (রাঃ)
২৩৭. হযরত সুরাকা বিন কা’ব (রাঃ)
২৩৮. হযরত হারেসা বিন নোমান (রাঃ)
২৩৯. হযরত সুলাইম বিন কয়েস (রাঃ)
২৪০. হযরত সুহাইল বিন কয়েস (রাঃ)
২৪১. হযরত আদী বিন আবুয্ যাগ্বা (রাঃ)
২৪২. হযরত মাসউদ বিন আউস (রাঃ)
২৪৩. হযরত আবু খুজাইমাহ্ বিন আউস (রাঃ)
২৪৪. হযরত রাফে’ বিন হারেস (রাঃ)
২৪৫. হযরত মুআওয়াজ বিন হারেস (রাঃ)
২৪৬. হযরত নোমান বিন আমর (রাঃ)
২৪৭. হযরত আমের বিন মুখাল্লাদ (রাঃ)
২৪৮. হযরত উসাইমা আশযায়ী (রাঃ)
২৪৯. হযরত ওদীআহ বিন আমর (রাঃ)
২৫০. হযরত আবুল হামরা মাওলা হারেস (রাঃ)
২৫১. হযরত সা’লাবা বিন আমর (রাঃ)
২৫২. হযরত সুহাইল বিন আতীক (রাঃ)
২৫৩. হযরত হারেস বিন আতীক (রাঃ)
২৫৪. হযরত হারেস বিন ছিম্মাহ (রাঃ)
২৫৫. হযরত উবাই বিন কা’ব (রাঃ)
২৫৬. হযরত আনাস বিন মুআজ (রাঃ)]
২৫৭. হযরত আউস বিন সামেত (রাঃ)
২৫৮. হযরত আবু তাল্হা যায়েদ বিন ছাহল (রাঃ)
২৫৯. হযরত হারেসা বিন সুরাকা (রাঃ)
২৬০. হযরত আমর বিন সা’লাবা (রাঃ)
২৬১. হযরত সাবেত বিন খানছা (রাঃ)
২৬২. হযরত আমের বিন উমাইয়াহ্ (রাঃ)
২৬৩. হযরত মুহ্রিয বিন আমের (রাঃ)
২৬৪. হযরত সাওয়াদ বিন গাযিয়্যাহ (রাঃ)
২৬৫. হযরত আবু যায়েদ কয়েস বিন সাকান (রাঃ)
২৬৬. হযরত আবুল আওয়ার বিন হারেস (রাঃ)
২৬৭. হযরত হারাম বিন মিল্হান (রাঃ)
২৬৮. হযরত কয়েস বিন আবী সা’সা (রাঃ)
২৬৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কা’ব (রাঃ)
২৭০. হযরত উসাইমা আসাদী (রাঃ)
২৭১. হযরত আবু দাউদ উমাইর (রাঃ)
২৭২. হযরত সুরাকা বিন আমর (রাঃ)
২৭৩. হযরত কয়েস বিন মাখলাদ (রাঃ)
২৭৪. হযরত নোমান বিন আব্দে আমর (রাঃ)
২৭৫. হযরত জহ্হাক বিন আব্দে আমর (রাঃ)
২৭৬. হযরত সুলাইম বিন হারেস (রাঃ)
২৭৭. হযরত জাবের বিন খালেদ (রাঃ)
২৭৮. হযরত সা’দ বিন সুহাইল (রাঃ)
২৭৯. হযরত কা’ব বিন যায়েদ (রাঃ)
২৮০. হযরত বুজাইর বিন আবি বুজাইর (রাঃ)
২৮১. হযরত ইৎবান বিন মালেক (রাঃ)
২৮২. হযরত মুলাইল বিন ওবারাহ (রাঃ)
২৮৩. হযরত হেলাল বিন মুআল্লাহ (রাঃ)
২৮৪. হযরত আনাছাহ আল হাবাশী (রাঃ)
২৮৫. হযরত বাহ্হাস বিন সালাবা (রাঃ)
২৮৬. হযরত জাব্র বিন আতীক (রাঃ)
২৮৭. হযরত আবু আয়্যুব আনছারী (রাঃ)
২৮৮. হযরত খিরাশ ইবনুস সিম্মাহ (রাঃ)
২৮৯. হযরত খুরাইম বিন ফাতেক (রাঃ)
২৯০. হযরত খুবাইব বিন ইছাফ (রাঃ)
২৯১. হযরত খুবাইব বিন আদী (রাঃ)
২৯২. হযরত খিদাশ বিন কাতাদা (রাঃ)
২৯৩. হযরত খালেদ বিন সুওয়াইদ (রাঃ)
২৯৪. হযরত রাফে’ বিন আল মুআল্লা (রাঃ)
২৯৫. হযরত রুখায়লা বিন সা’লাবা (রাঃ)
২৯৬. হযরত সাব্রা বিন ফাতেক (রাঃ)
২৯৭. হযরত সুহাইল বিন রাফে’ (রাঃ)
২৯৮. হযরত সুওয়াইবিত বিন হারমালা (রাঃ)
২৯৯. হযরত তুলাইব বিন উমাইর (রাঃ)
৩০০. হযরত উবাদা বিন খাশখাশ কুজায়ী (রাঃ)
৩০১. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জুবাইর বিন নোমান (রাঃ)
৩০২. হযরত আবু সালামা বিন আব্দুল আসাদ (রাঃ)
৩০৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্স (রাঃ)
৩০৪. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উনায়েছ (রাঃ)
৩০৫. হযরত উবাইদ বিন সা’লাবা (রাঃ)
৩০৬. হযরত উমায়ের বিন নিয়ার (রাঃ)
৩০৭. হযরত মালেক বিন আবী খাওলা (রাঃ)
৩০৮. হযরত মালেক বিন কুদামা (রাঃ)
৩০৯. হযরত মুরারা বিন রবী’ (রাঃ)
৩১০. হযরত মাসউদ বিন খাল্দাহ (রাঃ)
৩১১. হযরত মুআজ বিন হারেস (রাঃ)
৩১২. হযরত মা’কিল বিন আলমুনযির (রাঃ)
৩১৩. হযরত নোমান বিন আছার বিন হারেছ (রাঃ)

প্রতি জেলায় ফ্রিল্যান্সারদের জন্য প্রশিক্ষণ

By

সরকারি উদ্যোগে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের অধীনে চলতি মে মাসজুড়ে ৬৪ জেলার তরুণ-তরুণীদের নিয়ে ফ্রিল্যান্সার থেকে উদ্যোক্তা তৈরির জন্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। ছয় কোটি ২৭ লাখ টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পে সফটওয়্যার তৈরি, ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও), অনলাইন বিপণন, ব্যবসায় পরিকল্পনাসহ নানা বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। যাতে তাঁরা মুক্ত পেশাজীবী (ফ্রিল্যান্সার) হিসেবে আউটসোর্সিংয়ের কাজ করতে পারে৷ গতকাল রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) সম্মেলনকক্ষে ভিডিও সম্মেলনের মাধ্যমে একই সঙ্গে ৬৪ জেলায় এ কর্মসূিচর উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ বলেন, ‘আমাদের অর্থনীতিতে কিছু পরিবর্তন আনা দরকার। এ জন্য ফ্রিল্যান্সারদের উদ্যোক্তা হওয়ার অনুপ্রেরণা দিতে হবে।’ তিনি জানান, এই কর্মসূচিটি জেলা প্রশাসকেরা তদারক করবেন।
আইসিটি সচিব নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা চাই প্রতিটি জেলায় অন্তত দুজন করে ফ্রিল্যান্সার উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে উঠুক।’ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন এ কর্মসূচির পরিচালক আবুল হাসান, অতিরিক্ত সচিব কামাল উদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরাসহ অনেকে।
প্রথম পর্যায়ে প্রতি জেলায় ৩০ জন করে মোট এক হাজার ৯২০ জন প্রশিক্ষণার্থীকে পাঁচ দিনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এরপর ছয় মাস মেয়ািদ অনলাইন প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। শেষ ধাপে ফ্রিল্যান্সারদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় গবেষণা মডিউল ও ই-কনটেন্ট তৈরি করতে সহয়তা করা হবে।


সুত্র  প্রথম আলো

ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত-২

By
ফ্রিল্যান্সিং করে এদেশের অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। অনেকেরই নতুন এ ক্ষেত্রটির প্রতি আগ্রহ রয়েছে। অনেকেই জানতে চান বিষয়টি কী এবং কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা যায়। পাঠকদের কাছে ফ্রিল্যান্সিংকে সহজভাবে তুলে ধরতেই ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত। আজকে রইল এর প্রতিবেদনটির দ্বিতীয় পর্ব।
প্রথম পর্ব পড়ুন: ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত
মার্কেটপ্লেসের প্রোফাইলবর্তমানে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করে বড় ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। মার্কেটপ্লেসের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ভালো প্রোফাইল তৈরি করা। যোগ্যতা প্রমাণের জন্য প্রোফাইলকে আকর্ষণীয় করে তৈরি করা যায়। প্রোফাইলে তৈরির ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে
১. হাসিমুখে তোলা একটি ছবি যেখানে আপনার চেহারা পরিষ্কারভাবে বোঝা যাবে।
২. স্কিল টেস্ট দেয়া থাকলে ভালো। ইল্যান্স মার্কেটপ্লেসে প্রচুর স্কিল টেস্ট বিনা খরচেই দেয়া যায়। স্কিল টেস্ট দেয়া থাকলে ক্লায়েন্ট বুঝবেন যে আপনি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নতুন অথবা অভিজ্ঞ যা-ই হন না কেন কাজে আপনার দক্ষতা রয়েছে।
৩. পোর্টফোলিও আইটেম যোগ করা উচিত। পোর্টফোলিও আইটেম হিসেবে নিজের তৈরি লোগো, নিজের বানানো ওয়েবসাইটের স্ক্রিনশট, ইউনিভার্সিটিতে তৈরি করা কোনো প্রেজেন্টেশন, কোনো সার্টিফিকেটের স্ক্যান করা ইমেজ ইত্যাদি দেয়া যেতে পারে। এর সাথে যদি স্কিল টেস্ট থাকে, তাহলে ক্লায়েন্ট জেনে যাবেন যে আপনার শুধু তাত্ত্বিক জ্ঞান আছে তাই নয়, তার সাথে প্র্যাকটিক্যাল কাজ করার অভিজ্ঞতাও আছে। আকর্ষণহীন একটি ফ্রিল্যান্স প্রোফাইল তৈরি করে কাজে আবেদন করলে ক্লায়েন্টরাও সাড়া দেবে না।
কোন ধরনের কাজের জন্য আবেদন করবেন?
কোনো একটা জব ওপেন করে জবের ডান পাশে দেখবেন বায়ারের তথ্য দেওয়া আছে। যেসব বায়ারের পেমেন্ট মেথড নট ভেরিফাইড লেখা সেসব বায়ারের কাজের জন্য আবেদন করবেন না। পেমেন্ট মেথড ভেরিভাইড থাকলে তবে আবেদন করবেন।
মার্কেটপ্লেসের প্রোফাইলক্লায়েন্টের কাছে কাজের জন্য আবেদন করাযখন কোনো কাজে/জবে আবেদন করবেন অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেন আপনার লেখার ধরন প্রফেশনাল হয়। কখনোই কপি-পেস্ট করে আবেদন পাঠাবেন না। এটা করলে কাজ পাওয়া দুরূহ তো হবেই বরং অনেক ক্লায়েন্ট আপনার লেটার স্প্যাম হিসেবে মার্ক করলে মার্কেটপ্লেসের অ্যাকাউন্টটি হারাতে পারেন। যেটা করা উচিত সেটা হলো প্রতিটি জব ভালোভাবে পড়ে তারপর চিন্তা করে গুছিয়ে একটি লেটার লিখে পাঠানো। এ ক্ষেত্রে আপনি একটি ফরম্যাট ফলো করতে পারেন, যেমন:
Hello, Good Day, Good Morning অথবা Evening, ইত্যাদি দিয়ে শুরু করতে পারেন। Dear Sir/Madam, Dear Manager, ইত্যাদি দিয়ে শুরু না করাই ভালো।
তারপর এক লাইনে আপনি তার কাজের বিষয়ে কোনো প্রশ্ন করতে পারেন, এ ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট বুঝবে আপনি তার জবটি পড়েছেন। তারপর ২-৩টি লাইন লিখুন আপনার কোন দক্ষতা তার প্রজেক্টে কাজে আসবে এবং কেন।র ৪-৫টি বুলেট পয়েন্ট করে লিখুন আপনি তার কাজটি পেলে কী কী ধাপে করবেন।
আপনি কোন ফাইল এটাচ (যুক্ত) করে থাকলে উল্লেখ করুন। সর্বশেষে ধন্যবাদ দিয়ে আপনার লেটার শেষ করুন।
এভাবে একটি ফরম্যাট ফলো করলে দেখবেন কখনই কপি-পেস্ট করতে হবে না। তবে হ্যাঁ, দুটি ব্যাপার কখনই করবেন না। একটা হলো লেটারে নিজের ই-মেইল অথবা যোগাযোগের কোনো আইডি উল্লেখ করবেন না এবং কখনই আপনাকে যেন কাজটি দেয় এটা নিয়ে জোর করবেন না। তাহলে ক্লায়েন্ট আপনাকে পেশাদার নাও ভাবতে পারে। নিজের দক্ষতা অনুযায়ী কাজের পারিশ্রমিক চাইবেন।
সাক্ষাত্কার
চাকরির বিজ্ঞাপন পড়ে আমরা কী করি? আমরা সেই বিজ্ঞাপন পড়ে ভালো লাগলে সেই চাকরির জন্য জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) পাঠাই।  আউটসোর্সিং সাইটেও যখন কোনো জব পোস্ট করা হয়, তখন অনেকেই আবেদন করেন। তাদের মধ্য থেকে বায়ার কয়েকজনকে সাক্ষাত্কারের জন্য বলেন।  তারপর একজন বা দুইজনকে নিয়োগ (হায়ার) দেয় মানে কাজটি করতে দেয়। এই প্রক্রিয়াটিকেই বলে বিডিং বা বিড করে কাজ পাওয়া।  বায়ার আপনার কভার লেটার এবং প্রোফাইল দেখে পছন্দ করলে আপনাকে মেসেজ দিয়ে ইন্টারভিউ নেবে। আপনিও মেসেজ দিয়ে উত্তর দেবেন। আপনাকে ওই আউটসোর্সিং সাইটেই মেসেজ দেবে যে আপনি আগে কখনো এ ধরনের কাজ করেছেন কি না, কাজটি কত দিনে করতে পারবেন, কত ডলারের বিনিময়ে করে দেবেন ইত্যাদি। আপনিও ওই সাইটেই মেসেজ দিয়ে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দেবেন। কোনো কোনো বায়ার স্কাইপের মাধ্যমে চ্যাট করতে চায়। তাই স্কাইপে (www.skype.com) একটা অ্যাকাউন্ট খুলে নেবেন। তারপর আপনাকে পছন্দ হলে বায়ার কাজটি করতে দেবে মানে জবটিতে আপনাকে হায়ার (Hire) করবে। জবটি অ্যাকটিভ হবে। তখন আপনার কাছে নোটিফিকেশন আসবে Your contract Job Name started. তারপর কাজ শুরু করবেন। 
একটি কাজের বর্ণনাকীভাবে কাজ করবেন?
আউটসোর্সিং সাইটগুলোতে দুই ধরনের জব আছে। জব আছে দুই ধরনের। আওয়ারলি এবং ফিক্সড প্রাইস। আওয়ারলি জবগুলো আপনার ইচ্ছেমতো করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমা দেওয়ার পর বায়ার কাজগুলো দেখে আপনাকে পেমেন্ট দেবেন। আর আওয়ারলি জবের ক্ষেত্রে টাইম ট্র্যাকার সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নেবেন । এই সফটওয়্যারটি ইনস্টল করার পর ওপেন করে সাইন-ইন করে যে জবটি করতে চান সেটি নির্বাচন করে Start বাটনে ক্লিক করবেন। তাহলে ওই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে আপনার কাজের সময় গণনা শুরু হবে। ওই সফটওয়্যারটি কিছুক্ষণ পরপর আপনার কম্পিউটারের স্ক্রিনশট নেবে। ঘণ্টায় ৬টির মত। সময় গণনার সাথে সাথে আপনার অ্যাকাউন্টে ডলার জমা হতে থাকবে। কাজ শেষ হওয়ার পর বায়ার ওই স্ক্রিনশটগুলো দেখে বুঝতে পারবে আপনি কাজ করেছেন কি না। কাজ শেষ হওয়ার পর বায়ার যখন আপনাকে পেমেন্ট দিয়ে চুক্তি শেষ করবেন তখন আপনার কাছে একটি নোটিফিকেশন আসবে Buyer Name ended your contract Job Name. তখন বায়ার আপনাকে একটি ফিডব্যাক দেবেন এবং আপনিও বায়ারকে একটি ফিডব্যাক দেবেন। সর্বোচ্চ ৫-এর মধ্যে আপনি বায়ারকে মার্ক দেবেন এবং বায়ার আপনাকে তা দেবেন। কেউ কারোরটা আগে দেখতে পাবেন না। দুই জনে (কনট্রাক্টর এবং বায়ার) ফিডব্যাক দিলেই কেবল একজন অন্য জনেরটা দেখতে পাবেন। কেউ একজন ফিডব্যাক না দিলে বা উভয়েই না দিলে ১৪ দিন পর একজন অন্যজনের ফিডব্যাক দেখতে পাবেন। ১৪ দিন পার হয়ে গেলে আর ফিডব্যাক দেওয়ার সুযোগ থাকে না। আপনি বায়ারের সাথে কাজ করার সময়ই বুঝতে পারবেন আপনার সাথে বায়ারের সম্পর্ক কেমন এবং বায়ার আপনাকে কেমন ফিডব্যাক দিতে পারেন।  ভালো ফিডব্যাক পেলে পরবর্তী সময়ে বেশি কাজ পেতে সুবিধা হয়। বাজে ফিডব্যাক পেলে পরবর্তী সময়ে ভালো কাজ পেতে সমস্যা হয়। তবে আপনি ইচ্ছা করলে ওই বাজে ফিডব্যাক মুছে ফেলতে পারবেন। বায়ার আপনাকে পেমেন্ট দেওয়ার পর সেই পেমেন্ট এক সপ্তাহের মতো পেনডিং (Pending)-এ থেকে তারপর আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হবে।
অর্থ তোলার পদ্ধতি
অনেক কাজ করেছেন। আপনার অ্যাকাউন্টে অনেক ডলার জমা হয়েছে। এখন সেগুলো তুলে আনবেন কীভাবে? অর্থ উত্তোলনের অনেকগুলো পেমেন্ট মেথড বা উপায় আছে। আমাদের দেশের জন্য সবচেয়ে ভালো এবং সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো অয়্যার ট্রান্সফার (Wire Transfer)।
অয়্যার ট্রান্সফার পদ্ধতি
অয়্যার ট্রান্সফার হলো অ্যাকাউন্ট থেকে বাংলাদেশের কোনো ব্যাংকে ডলার ট্রান্সফার করা। এর জন্য বাংলাদেশের কোনো ব্যাংকে আপনার অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।
পাইওনিয়ার মাস্টারকার্ড পদ্ধতি
অর্থ উত্তোলন করার আরেকটি সহজ পদ্ধতি হলো Payoneer Debit Card। তবে এটি একটু ব্যয়বহুল।

সুত্র প্রথম আলো

ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত

By

অনলাইনে কাজের জন্য চাই দক্ষতা

ফ্রিল্যান্সিং করে অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। অনেকেরই নতুন এই ক্ষেত্রটিতে আগ্রহ রয়েছে। অনেকেই জানতে চান বিষয়টি কী এবং কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা যায়। পাঠকদের কাছে ফ্রিল্যান্সিংকে সহজভাবে তুলে ধরতেই ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত। আজকে রইলো এর প্রতিবেদনটির প্রথম পর্ব।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং শব্দ দুটি বাংলাদেশে অনেকের কাছেই পরিচিত। দেশের প্রচুর ওয়েবসাইট ডেভেলপার, গ্রাফিকস ডিজাইনার, রাইটার, মার্কেটার বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে সফলতার সাথে কাজ করছেন, আবার অনেকেই নতুন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে মার্কেটে প্রবেশ করার চেষ্টা করছেন। নতুনদের কাছে যে বিষয়টা প্রায়ই শোনা যায় তা হলো এই পেশায় সহজে সাফল্য পাওয়া যায় না। বিষয়টা কিছুটা হলেও সত্যি। যেকোনো একটি নির্দিষ্ট কাজের এবং ইংরেজি মাধ্যমে যোগাযোগের দক্ষতা না থাকলে আসলে এই পেশায় সাফল্য পাওয়া কঠিন। অবশ্য শুধু এই দুইটি যোগ্যতা থাকলেই যে সাফল্যের চূড়ায় যাওয়া যাবে, তাও ঠিক নয়। সাময়িক সাফল্য পাওয়া এবং নিজেকে একটি পেশায় প্রতিষ্ঠিত করা এক কথা নয়। যদি লম্বা ভবিষ্যত্ ঠিক করে এই পেশায় এগিয়ে যেতে চান তাহলে নিজেকে একটি সম্পূর্ণ প্যাকেজ হিসেবে তৈরি করতে হবে, যাতে শুধু কাজের দক্ষতা নয়, অন্যান্য সব দিক দিয়ে নিজেকে আন্তর্জাতিক মানের একজন পেশাজীবী হিসেবে তৈরি করা যায়।
আউটসোর্সিং বিষয়টি কী?ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ধরনের কাজ করিয়ে নেয়। নিজ প্রতিষ্ঠানের বাইরে অন্য কাউকে দিয়ে এসব কাজ করানোকে আউটসোর্সিং বলে। যাঁরা আউটসোর্সিংয়ের কাজ করে দেন, তাঁদের ফ্রিল্যান্সার বলে। ফ্রিল্যান্সার মানে হলো মুক্ত বা স্বাধীন পেশাজীবী। আউটসোর্সিং সাইটে যিনি কাজ করেন তাঁকে বলে কনট্রাক্টর (তিনি কনট্রাক্টে কাজ করেন)। আর যিনি কাজ দেন তাঁকে বলে বায়ার/ক্লায়েন্ট (তিনি কনট্রাক্টে কাজ দেন)।
যে ধরনের কাজ পাওয়া যায়আউটসোর্সিং সাইটের কাজগুলো বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করা থাকে। যেমন: ওয়েব
 ডেভেলপমেন্ট (Web Development), সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট (Software
Development), নেটওয়ার্কিং ও তথ্যব্যবস্থা (Networking & Information Systems), লেখা ও অনুবাদ (Writing & Translation), প্রশাসনিক সহায়তা (Administrative Support), ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া (Design & Multimedia), গ্রাহকসেবা (Customer Service), বিক্রয় ও বিপণন (Sales & Marketing), ব্যবসা-সেবা (Business Services) ইত্যাদি।
ওয়েব ডেভেলপমেন্টঅনলাইন মার্কেটপ্লেসে বিভিন্ন কাজের সুযোগ রয়েছেএই বিভাগের মধ্যে আছে আবার ওয়েবসাইট ডিজাইন, ওয়েব প্রোগ্রামিং, ই-কমার্স, ইউজার ইন্টারফেস ডিজাইন, ওয়েবসাইট টেস্টিং, ওয়েবসাইট প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি।
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টএই বিভাগের মধ্যে আছে ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন, গেম ডেভেলপমেন্ট, স্ক্রিপ্ট ও ইউটিলিটি, সফটওয়্যার প্লাগ-ইনস, মোবাইল অ্যাপিস্নকেশন, ইন্টারফেস ডিজাইন, সফ্টওয়্যার প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, সফ্টওয়্যার টেস্টিং, ভিওআইপি ইত্যাদি।
নেটওয়ার্কিং ও ইনফরমেশন সিস্টেমএর মধ্যে আছে নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ডিবিএ (ডেটাবেইস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন), সার্ভার অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ইআরপি/সিআরএম ইমপিস্নমেনটেশন ইত্যাদি।
রাইটিং ও ট্রান্সলেশন
এর মধ্যে আছে টেকনিক্যাল রাইটিং,  ওয়েবসাইট কনটেন্ট, বস্নগ ও আর্টিকেল রাইটিং, কপি রাইটিং, অনুবাদ, ক্রিয়েটিভ রাইটিং ইত্যাদি।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সাপোর্ট
এর মধ্যে আছে ডেটা এন্ট্রি, পারসোনাল অ্যাসিসট্যান্ট, ওয়েব রিসার্চ, ই-মেইল রেসপন্স হ্যান্ডলিং, ট্রান্সক্রিপশন ইত্যাদি।
ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া
এর মধ্যে আছে গ্রাফিক্স ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, ইলাস্ট্রেশন, প্রিন্ট ডিজাইন, থ্রিডি (3D) মডেলিং, অটোক্যাড, অডিও ও ভিডিও প্রোডাকশন, ভয়েস ট্যালেন্ট, অ্যানিমেশন, প্রেজেন্টেশন, ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনিক্যাল ডিজাইন ইত্যাদি।
কাস্টমার সার্ভিস
এর মধ্যে আছে কাস্টমার সার্ভিস ও সাপোর্ট, টেকনিক্যাল সাপোর্ট, ফোন সাপোর্ট, অর্ডার প্রসেসিং ইত্যাদি।
সেলস ও মার্কেটিং
এর মধ্যে আছে বিজ্ঞাপন, ই-মেইল মার্কেটিং, এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন), এসইএম (সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং), এসএমএম (সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং), পিআর (পাবলিক রিলেশনস), টেলিমার্কেটিং ও টেলিসেল্স, বিজনেস প্ল্যানিং ও মার্কেটিং, মার্কেট রিসার্চ ও সার্ভে, সেলস ও লিড জেনারেশন ইত্যাদি।
বিজনেস সার্ভিসেস
এর মধ্যে আছে অ্যাকাউন্টিং, বুককিপিং, এইচআর/পে-রোল, ফাইন্যানসিয়াল সার্ভিসেস অ্যান্ড পস্ন্যানিং, পেমেন্ট প্রসেসিং, লিগ্যাল, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, বিজনেস কনসালটিং, রিক্রুটিং, পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ ইত্যাদি।
কোন কাজের কী যোগ্যতা
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
এই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে ওয়েবসাইট তৈরি করা জানতে হবে। বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যেমন এইচটিএমএল, পিএইচপি, জাভা স্ক্রিপ্ট, সিএসএস, ডেটাবেইস (মাইএসকিউএল) ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। এই ভাষাগুলোর ওপর দু-একটা টেস্ট দেওয়া থাকলে কাজ পেতে সুবিধা হবে।
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট
এই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে সফ্টওয়্যার তৈরি করা জানতে হবে। বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যেমন জাভা, সি-শার্প, ভিজুয়্যাল বেসিক, ডেটাবেইস (মাইএসকিউএল, ওরাকল, এমএস এসকিউএল সার্ভার) ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। এই ল্যাঙ্গুয়েজগুলোর ওপরও এক-দুইটা টেস্ট দেওয়া থাকলে কাজ পেতে সুবিধা হবে।
নেটওয়ার্কিং ও ইনফরমেশন সিস্টেম
এই বিভাগের কাজের জন্য ডেটাবেজ, নেটওয়ার্কিং ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
অনলাইনে কাজের জন্য চাই দক্ষতালেখা ও অনুবাদ (রাইটিং ও ট্রান্সলেশন)এই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে, কারিগরি জ্ঞান থাকতে হবে, ওয়েবসাইট, ব্লগ, ইন্টারনেট সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। লেখালেখির অভ্যাস থাকলে ভালো হয়।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সাপোর্টএই বিভাগের কাজগুলো তুলনামূলকভাবে অনেক সহজ। মূলত কপি পেস্টের কাজ। কম্পিউটার, ইন্টারনেট, ওয়েবসাইট, বস্নগ, ই-মেইল, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং (ফেসবুক, গুগলপ্লাস, টুইটার) ইত্যাদি সাইটগুলো সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়াএই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে গ্রাফিক্সের কাজ জানতে হবে। ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, ফ্লাশ ইত্যাদি জানা থাকলে লোগো ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ খুব সহজেই করা যায়। অডিও, ভিডিও এডিটিংয়ের ওপরও অনেক কাজ পাওয়া যায়।
কাস্টমার সার্ভিসএই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে। দ্রুত ইংরেজি লেখা এবং বলা দুটোতেই দক্ষ হতে হবে।
সেলস ও মার্কেটিং
এই বিভাগের কাজের জন্য আপনার ই-কমার্স সাইটগুলো সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। ই-কমার্স ওয়েবসাইট, ব্লগ, ই-মেইল, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং (ফেসবুক, গুগলপ্লাস, টুইটার), মার্কেটিং, এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
বিজনেস সার্ভিসেস
এই বিভাগের কাজের জন্য আপনার ব্যবসায়িক জ্ঞান থাকতে হবে। লেনদেনের বিভিন্ন মাধ্যম (পেমেন্ট মেথড) সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
কাজ পাবেন যেখানে
আউটসোর্সিংয়ের কাজ পাওয়া যায় এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে। আবার অনেক ভুয়া সাইটও বের হয়েছে। ফলে সতর্ক হয়েই কাজ শুরু করা ভালো। আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত এবং নির্ভরযোগ্য কয়েকটি সাইটের ঠিকানা হলো-

freelancer.com
odesk.com
elance.com


মার্কেটপ্লেসের প্রোফাইল
বর্তমানে ৪-৫টি আন্ত্মর্জাতিক মানের ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস রয়েছে, যেখানে কাজ করে বড় ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। এই মার্কেটপ্লেসগুলোর প্রতিটিতেই একটি বিষয় কমন থাকে আর সেটা হলো একটি ভালো প্রোফাইল তৈরি করা। সাধারণ কাজে যেমন সিভি দেখে চাকরি দেয়া না দেয়ার বিষয়টি নির্ধারণ হয় তেমনি অনলাইন মার্কেটপ্লেসেও আপনার প্রোফাইল দেখেই ক্লায়েন্ট বিবেচনা করবে আপনি কাজ পাওয়ার যোগ্য কি না। এর জন্য প্রোফাইলকে যতটুকু সম্ভব আকর্ষণীয় করে তৈরি করুন। প্রোফাইলে যেগুলো না থাকলেই নয়-
হাসিমুখে তোলা একটি ছবি যেখানে আপনার চেহারা পরিষ্কারভাবে বোঝা যাবে।
স্কিল টেস্ট দেয়া থাকলে ভালো। ইল্যান্স.কমে ফ্রিতেই প্রচুর স্কিল টেস্ট দেয়া যায়। স্কিল টেস্ট দেয়া থাকলে ক্লায়েন্ট বুঝবে যে আপনি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নতুন অথবা অভিজ্ঞ যা-ই হোন না কেন সেই স্কিলে আপনার যথেষ্ট তাত্ত্বিক জ্ঞান আছে।
পোর্টফলিও আইটেম যোগ করা উচিত। পোর্টফলিও আইটেম হিসেবে নিজের তৈরি লোগো, নিজের বানানো ওয়েবসাইটের স্ক্রিনশট, ইউনিভার্সিটিতে তৈরি করা কোনো প্রেজেন্টেশন, কোনো সার্টিফিকেটের স্ক্যান করা ইমেজ ইত্যাদি দেয়া যেতে পারে। এর সাথে যদি স্কিল টেস্ট থাকে, তাহলে ক্লায়েন্ট জেনে যাবে যে আপনার শুধু তাত্ত্বিক জ্ঞান আছে তাই নয়, তার সাথে প্র্যাকটিক্যাল কাজ করার অভিজ্ঞতাও আছে।

সুত্র প্রথম আলো


নারীদের জন্য আউটসোর্সিং কাজের প্রশিক্ষণ

By





তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক আউটসোর্সিং কাজে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে সরকারি উদ্যোগে। বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের অর্থায়নে ‘স্কিল এনহান্সমেন্ট’ কর্মসূচির আওতায় ‘নারীদের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ’ দিচ্ছে ক্রিয়েটিভ আইটি লিমিটেড। গতকাল মঙ্গলবার ঢাকায় ক্রিয়েটিভ আইটির কার্যালয়ে এই প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ। এ সময় তিনি বলেন, ‘দেশে বর্তমানে পাঁচ লাখ ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন। ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ে ঢাকা এখন বিশ্বের তৃতীয় সেরা স্থান হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। আমাদের নারীরা এ ক্ষেত্রে এগিয়ে এলে দ্রুত আমরা প্রথম স্থানে চলে আসতে পারব।’
অনুষ্ঠানে হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম বলেন, ‘আমরা প্রতিবছর তিন হাজার ফিল্যান্সার তৈরি করব। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হাইটেক পার্কের প্রকল্প পরিচালক এ এন এম শফিকুল ইসলাম, আউটসোর্সিং কাজ দেওয়া-নেওয়ার জনপ্রিয় ওয়েবসাইট (মার্কেটপ্লেস) ইল্যান্স-ওডেস্কের কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান, নারী উদ্যোক্তা ইমরাজিনা ইসলাম খান এবং ক্রিয়েটিভ আইটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনির হোসেন।

সুত্র প্রথম আলো