Tutorial লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
Tutorial লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

পেনড্রাইভটির গতি বাড়ান

By
পেনড্রাইভ বা ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ ব্যবহার করে নিমেষেই এক কম্পিউটার থেকে আরেক কম্পিউটারে তথ্য স্থানান্তর করা যায়। বেশি ব্যবহারে পেনড্রাইভের গতি কমতে থাকে।
যে কারণে গতি কমে
  •  পেনড্রাইভ যত ব্যবহার করা হবে আর পুরোনো হবে, এর গতি তত কমতে থাকে।
  •  কোন ধরনের ফাইল পাঠানো হচ্ছে সেটার বিবেচনায় গতি কমে। আবার গান, ভিডিও বা ডকুমেন্টস ফাইল দ্রুত যায়। কিন্তু এক ফোল্ডারে ছোট ছোট অনেক ফাইল থাকলে বা অ্যাপ্লিকেশন ফাইল ধীরে যায়।
  •  আবার কম্পিউটারের ইউএসবি পোর্ট ও পেনড্রাইভের সংস্করণের ওপর নির্ভর করে এর গতি।
যেভাবে গতি বাড়বে
ফাইল সিস্টেম পরিবর্তন: উইন্ডোজ এক্সপির পরবর্তী সব অপারেটিং সিস্টেমে ফাইল স্থানান্তরের জন্য NTFS ফাইল সিস্টেম ব্যবহার করা হয়। আপনার ব্যবহৃত পেনড্রাইভের ফাইল সিস্টেম যদি আগের এফএটি ঘরানার হয়ে থাকে, তাহলে তথ্য স্থানান্তরে সেটি ধীরগতির হবে।
গতি বাড়াতে ইউএসবি পোর্টে পেনড্রাইভে লাগিয়ে নিন। এবার পেনড্রাইভে রাইট ক্লিক করে Format-এ ক্লিক করুন। File system থেকে NTFS নির্বাচন করুন। Format option-এর Quick Format-এ থাকা টিক চিহ্ন তুলে দিন। Start-এ ক্লিক করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। এভাবে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করতে সময় বেশি নিতে পারে।
ডিস্কে সমস্যা: কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভের মতো পেনড্রাইভের ডিস্কে সমস্যা থাকলে তথ্য স্থানান্তরে ঝামেলা হতে পারে। যদি ডিস্কের সমস্যাকে স্ক্যান করে নেওয়া যায়, তবে তথ্য স্থানান্তর দ্রুত হবে। এ জন্য পেনড্রাইভে ডান ক্লিক করে Properties থেকে Tools ট্যাবে ক্লিক করুন। Check now বোতামে ক্লিক করুন। Automatically fix file system errors এবং Scan for and attempt recovery of bad sectors তে টিক চিহ্ন দিয়ে Start চাপুন। এই কাজটি সম্পন্ন হতেও সময় বেশি নেবে।

ফরম্যাট: পেনড্রাইভের তথ্য স্থানান্তর দ্রুত করার জন্য অনেক ব্যবহারকারীই প্রতিবার ব্যবহারের আগে ফরম্যাট করে নেন। এটি বেশ কাজের। তবে অনেক প্রযুক্তিবিদের মতে ঘন ঘন ফরম্যাট করলে পেনড্রাইভ তার কর্মক্ষমতা হারাতে পারে।

কিভাবে ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করা যায়।

By
ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় নিয়ে অনেক গুঞ্জন শোনা যায়, পোস্ট দেখা যায়। সত্যি ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করা যায়? হ্যাঁ যায়, তবে স্বপ্নের মতো আয় করা যায় না, শ্রম করে আয় করতে হয়। এর জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা একান্ত প্রয়োজন। আপনাকে বেছে নিতে হবে কোন পথে আপনি এগুবেন।

সাধারণত ইন্টারনেট থেকে আয়ের অনেক পথ আছে, আবার প্রতারণার ফাঁদও আছে। তাই সাবধানতার সঙ্গে বুঝেশুনে আপনাকে পথ চলতে হবে। এখন ঘরে বসেই একজন মাসে আয় করতে পারবেন ১৫ হাজার থেকে কমপক্ষে লাখ টাকা। আমরা ধারাবাহিকভাবে অনলাইনে ইনকামের এ ধরনের একশ’টি সঠিক উপায় দেখানোর চেষ্টা করব। তবে এক ক্লিকে এক কোটি ডলার বা সাইন আপ করেই ৫০ হাজার ডলার নিয়ে নিন, এমন কিছু এখানে পাবেন না। প্রথমেই বলে নিচ্ছি, যারা রাতারাতি বড়লোক হতে চান, তারা মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না আমার লেখা পড়ে। মনে রাখবেন, PTC, Add Click, MLM-এর মাধ্যমে অর্থ ইনকাম ক্ষণস্থায়ী ও প্রতারণার একটা অভিনব পদ্ধতি। স্থায়ী ও সারাজীবনের জন্য ইনকামের ব্যবস্থা কীভাবে করা যায়, মূলত এই বিষয়গুলো নিয়েই থাকবে আমাদের ধারাবাহিক আলোচনা।
আপনারা জেনে রাখবেন, অনলাইনে কয়েকটি বিষযে দক্ষ লোকের অনেক মূল্য রয়েছে। এগুলো হলো—ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, মোবাইল এপস্, গেম ডেভেলপমেন্ট, নেটওয়ার্কিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিসটেম, রাইটিং অ্যান্ড ট্রান্সলেশন, অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সাপোর্ট, গ্রাফিক ডিজাইন, এনিমেশন, কাস্টমার সার্ভিস, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও।